যশোর পৌর এলাকার ১৩৭টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলার নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এসব ভবনের কোনো কোনোটির বয়স প্রায় দেড়শ বছর।
প্রায় দেড়শ বছরের পুরানো এ পৌরসভার সৃষ্টিকালীন সময়ের ছাড়াও ওই তালিকায় সর্বনিম্ন ৪০ বছরের পুরানো ভবনও রয়েছে। এর মধ্যে বেশকিছু সরকারি স্থাপনাও রয়েছে।
পৌর কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিষ্ঠান ও ভবন মালিকদের চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দিলেও এখনো স্থাপনাগুলোতে বসবাস ছাড়াও ব্যবসায় বাণিজ্য, অফিস ও ধর্মীয় উপাসনা চালিয়ে যাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
যশোর পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ সুলতানা সাজিয়া বাংলানিউজকে জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিতের কাজ এখনও চলছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। বাকীগুলোর মালিককে ভেঙে ফেলার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনা না মানলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।
যশোর পৌরসভা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যশোর পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডে একশ ৩৭টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন রয়েছে ২ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ওয়ার্ডে ব্যবহার অনুপযোগী ভবনের সংখ্যা ৬০। আর সবচেয়ে কম ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মাত্র একটি।
এছাড়া এক নম্বর ওয়ার্ডে ২০টি ভবন, তিন নম্বর ওয়ার্ডের ১১টি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারটি, ছয় নম্বর ওয়ার্ডের ২০টি, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১১ টি, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ৫টি ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ৫টি ভবন পৌরসভার ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় রয়েছে।
সূত্র আরও জানান, যশোরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হলেও এনিয়ে খুব কোনো মহলেরই মাথাব্যথা ছিল না।
কিন্তু গত ২৬ জুন যশোরে ১৭২৯ সালে নির্মিত চাঁচড়ার রাজা দশমহাবিদ্যা মন্দিরের পরিত্যক্ত ভবনটি ধসে পড়ে। পরিত্যক্ত এই ভবন ধসে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এরপরই এ নিয়ে নতুন করে নড়েচড়ে বসে পৌর কর্তৃপক্ষ।
তবে যশোর পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ সুলতানা সাজিয়া জানান, রানা প্লাজার ট্র্যাজেডির পর থেকেই পৌর এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিতের কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১৩৭টি ভবন চিহ্নিত করা হয়েছে। মালিকদের ভবনগুলো ভেঙে ফেলার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মালিকরা স্বেচ্ছায় ভবন না ভাঙলে পৌর কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
তবে এ প্রসঙ্গে যশোরের পৌরসভার মেয়র মারুফুল ইসলাম Exclusive News কে জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত ও তালিকা তৈরির কাজ চলছে। মালিকদের চিঠিও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তারা পৌরসভার নির্দেশনা মানছেন না।
আবার এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রশাসন যথাযথ সহযোগিতা না করায় পৌরসভা খুব বেশি কার্যকর পদক্ষেপও নিতে পারছে না বলে জানান তিনি।
প্রায় দেড়শ বছরের পুরানো এ পৌরসভার সৃষ্টিকালীন সময়ের ছাড়াও ওই তালিকায় সর্বনিম্ন ৪০ বছরের পুরানো ভবনও রয়েছে। এর মধ্যে বেশকিছু সরকারি স্থাপনাও রয়েছে।
পৌর কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিষ্ঠান ও ভবন মালিকদের চিঠি দিয়ে সতর্ক করে দিলেও এখনো স্থাপনাগুলোতে বসবাস ছাড়াও ব্যবসায় বাণিজ্য, অফিস ও ধর্মীয় উপাসনা চালিয়ে যাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
যশোর পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ সুলতানা সাজিয়া বাংলানিউজকে জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিতের কাজ এখনও চলছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ভবন ভেঙে ফেলা হয়েছে। বাকীগুলোর মালিককে ভেঙে ফেলার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনা না মানলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।
যশোর পৌরসভা সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, যশোর পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডে একশ ৩৭টি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন রয়েছে ২ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ওয়ার্ডে ব্যবহার অনুপযোগী ভবনের সংখ্যা ৬০। আর সবচেয়ে কম ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মাত্র একটি।
এছাড়া এক নম্বর ওয়ার্ডে ২০টি ভবন, তিন নম্বর ওয়ার্ডের ১১টি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারটি, ছয় নম্বর ওয়ার্ডের ২০টি, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১১ টি, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ৫টি ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ৫টি ভবন পৌরসভার ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় রয়েছে।
সূত্র আরও জানান, যশোরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসসহ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হলেও এনিয়ে খুব কোনো মহলেরই মাথাব্যথা ছিল না।
কিন্তু গত ২৬ জুন যশোরে ১৭২৯ সালে নির্মিত চাঁচড়ার রাজা দশমহাবিদ্যা মন্দিরের পরিত্যক্ত ভবনটি ধসে পড়ে। পরিত্যক্ত এই ভবন ধসে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এরপরই এ নিয়ে নতুন করে নড়েচড়ে বসে পৌর কর্তৃপক্ষ।
তবে যশোর পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ সুলতানা সাজিয়া জানান, রানা প্লাজার ট্র্যাজেডির পর থেকেই পৌর এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিতের কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১৩৭টি ভবন চিহ্নিত করা হয়েছে। মালিকদের ভবনগুলো ভেঙে ফেলার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মালিকরা স্বেচ্ছায় ভবন না ভাঙলে পৌর কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
তবে এ প্রসঙ্গে যশোরের পৌরসভার মেয়র মারুফুল ইসলাম Exclusive News কে জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত ও তালিকা তৈরির কাজ চলছে। মালিকদের চিঠিও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তারা পৌরসভার নির্দেশনা মানছেন না।
আবার এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রশাসন যথাযথ সহযোগিতা না করায় পৌরসভা খুব বেশি কার্যকর পদক্ষেপও নিতে পারছে না বলে জানান তিনি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন