৩টি ওভার ব্রিজসহ ঈর্ষণীয় উন্নয়নের টার্গেট যশোর পৌরভার ২০ বছর মেয়াদী মাস্টারপ্লান # গণশুনানীর পর সরকারি গেজেট প্রকাশ # আধুনিকায়ন হবে পৌর এলাকার ৩ পার্ক

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjAU1BNwVdT-GOwP1sznitVus7It2ZBU6owsgF7d5UKKDxOBNsmqPqxdHFEejYScSjiCKMF3NtoMEPqf50lH-0ae1OKefIG4uYyN8ih0w7sIV31qpIP3vTlvmdqC4AfRphHhTPaw8FSmRc/s1600/1537373554.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="462" data-original-width="500" height="295" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjAU1BNwVdT-GOwP1sznitVus7It2ZBU6owsgF7d5UKKDxOBNsmqPqxdHFEejYScSjiCKMF3NtoMEPqf50lH-0ae1OKefIG4uYyN8ih0w7sIV31qpIP3vTlvmdqC4AfRphHhTPaw8FSmRc/s320/1537373554.jpg" width="320" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">সময়োপোযোগী নানা উন্নয়নের টার্গেট নিয়ে ২০ বছর মেয়াদী জনবান্ধব মাস্টার প্লান কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে চলেছে যশোর পৌরসভা। বিশাল বাজেটের এই মাস্টারপ্লানের আওতায় আনা হয়েছে গোটা যশোর পৌরসভার ১৪.৭২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। বাংলাদেশের ইউজি থ্রি-এর আওতায় তৃতীয় নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ সেক্টর প্রকল্পের এই মাস্টার প্লানের ড্রাফ্ট শেষ করা হয়েছে। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">প্রকল্পের আওতায় নিযুক্ত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের কন্সালট্যান্ট ও যশোর পৌরসভার প্রকৌশলীদের যৌথভাবে তৈরী প্লানটি এখন ইউজি ৩ এর হাতে। ড্রাফট মাস্টারপ্লানটি এখন যাচাইকরণ চলছে। ইউজি ৩ থেকে পৌরভায় আসলে হবে গণশুনানী। এরপর যাবে মন্ত্রণালয়ে। সরকারি গেজেট প্রকাশের পরই কাজ শুরু হবে। উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন টার্গেটের মধ্যে যশোর শহরে ৩টি ওভার ব্রিজ, ৩টি পার্কের আধুনিকায়ন, যানজট রোধে রাস্তা প্রশস্ত, পুকুর সংস্কার ও উন্নয়ন কর্মযজ্ঞসহ আরও অনেক কিছুই। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">পৌরসভার নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, ২০১৭ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে তৃতীয় নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ সেক্টর প্রকল্পের আওতায় মাস্টার প্লান তৈরীর কাজ শুরু করে যশোর পৌরসভা। আর প্রকল্পের আওতায় নিযুক্ত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের কন্সালট্যান্টরা ও পৌরসভার প্রকৌশলী এবং টাউনপ্লানার এক সাথে কাজ শুরু করেন। গোটা যশোর পৌরসভার ১৪.৭২ বর্গ কিলোমিটারই এই মাস্টার প্লানের আওতায় আনা হয়। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">সূত্রের দাবি, বৃটিশ আমলের মাস্টার প্লানের পর কার্যত যশোর পৌরসভায় আর কোন মাস্টার প্লান হয়নি বা কোন প্লানের হদিস ছিল না পৌরসভায়। স্বাধীনতার পর থেকে পৌরসভা কর্মচারী ও প্রকৌশলীদের চিন্তাভাবনা থেকে বিভিন্ন সময় যে যে থামকো প্লান এসেছে তা দিয়েই কার্যকর হয়ে আসছে। দেরিতে হলেও এই প্রথম যশোর পৌরসভা দূরদর্শী একটি মাস্টার প্লানের আওতায় আসছে। এই প্লান কার্যকর হলে এর আওতায় আগামী ২০৩৫ সাল পর্যন্ত পৌরসভা চলবে। মূলত ২০ বছর মেয়াদী চলমান এই মাস্টার প্লান। গত এক বছরের বেশি সময় বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলর, প্রকৌশলী, টাউন প্লানার ও ডিডিসি নিযুক্ত কন্সালট্যান্টরা কাজ করেছেন। চলেছে ফিজিক্যাল ফিসার সার্ভে। শহরের কোথায় নদী, কোথায় পুকুর, কোথায় ব্রিজ, কোথায় অপরিকল্পিত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ড্রেনের সাথে নদী সংযোগসহ নানা দিক উঠে এসেছে। চলমান জীবনে নাগরিকদের চাহিদার উপর প্লানের সব কাজ এগুচ্ছে বলে দাবি পৌর কর্তৃপক্ষের। ড্রাফ্ট মাস্টার প্লান যাচাই করণ চলছে। চলতি বছরে গেজেট প্রকাশিত হলে আগামী বছর ২০১৯ সাল সুফল পাওয়া শুরু করবেন পৌরবাসী। ঈর্ষণীয় ও দেশের মধ্যে মডেলের মত শহর পাল্টে যাবে, পাল্টে যাবে রাস্তা। ভূমি ব্যবহার নীতমালা, ট্রান্সপোর্ট নীতিমালা, ডেনেজ ব্যবস্থা, নদী, পুকুর ব্যবহার নীতিমালা সবই অনুসরণ করা হয়েছে প্লানে। প্লান কার্যক্রম শুরু হলে যত্রতত্র বাণিজ্যক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করা যাবে না। রডের দোকানের পাশে মিস্টির দোকান, আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক, শহরের ব্যস্ততম এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বপ্ন আর দেখা যাবে না। পৌর এলাকায় কোন অসংগতি থাকবে না। আগামী ২০৩৫ সাল পর্যন্ত একেবারে নিশ্চিন্তে পথ চলতে পৌরবাসী কি চায় তার উপর চলেছে ফিজিক্যাল সার্ভে। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">এ ব্যাপারে যশোর পৌরসভার সচিব আজমল হোসেন জানিয়েছেন, যশোর পৌরসভা যে মাস্টার প্লানের কাজ হাতে নিয়েছে তা দ্রুতই শেষ হচ্ছে। আগামী ২০ বছরের জন্য এই প্লান। প্লানটি এখন প্রকল্প নীতি নির্ধারকদের হাতে রয়েছে। যশোর পৌরসভা দেশের মধ্যে একটি মডেল হবে। আর এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">এদিকে পৌরসভার টাউনপ্লানার সুলতানা সাজিয়া গ্রামের কাগজকে জানান, মাস্টার প্লানটি মুলত নাগরিক বান্ধব হিসেবে গোটা যশোর পৌরসভা এলাকা সুন্দরভাবে পরিচালিত হবে এমন একটি সার্বিক চিত্র। আসলে পৌরসভার ভূখন্ড এবং জনগণের চাহিদার উপর জোর দিয়ে এগুচ্ছে। তৃতীয় নগর পরিচালন ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ সেক্টর প্রকল্পের কন্সালট্যান্টদের সাথে তিনিও কাজ করছেন। ড্রাফট মাস্টার প্লান এখন যাচাই করণ চলছে। এখনও অনেক কাজ বাকি। গণশুনানীতে দেয়া হবে প্লান। জনগণের সমর্থনের পর সরকারি গেজেট প্রকাশ হবে। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify; user-select: initial !important;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 17px; text-align: justify;">উন্নয়ন টার্গেটের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবে তিনি জানান, যশোরের দড়াটানা, মণিহার ও বকুলতলা এলাকায় ৩টি ওভার ব্রিজ, যশোর পৌর পার্ক, নিয়াজ পার্ক ও ক্যানন পার্কের আধুনিকায়ন, যানজট রোধে রাস্তা প্রশস্তকরণ, পুকুর সংস্কার। আরও অনেক উন্নয়নের সমন্বয়ে উপহার দেয়া হবে যশোর পৌরসভা। </span></div> <br /></div>

সময়োপোযোগী নানা উন্নয়নের টার্গেট নিয়ে ২০ বছর মেয়াদী জনবান্ধব মাস্টার প্লান কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে চলেছে যশোর পৌরসভা। বিশাল বাজেটের এই মাস্...

আরও পড়ুন »

কান নিয়েছে নওশাবা!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCa95xJfxXCofrdetGvyGqaw6pw_3TCDzdytlvccMKYGCG0NqoJIEjqZlWA4R-0LeifjQ9FRNKjEs2k__ER1qcKVfI6iymlhj4Uua3gBsD9M78fbLKRzKPG7oRiMjKqWIaTL3qN0vGhqQ/s1600/Naushaba.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="600" data-original-width="800" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCa95xJfxXCofrdetGvyGqaw6pw_3TCDzdytlvccMKYGCG0NqoJIEjqZlWA4R-0LeifjQ9FRNKjEs2k__ER1qcKVfI6iymlhj4Uua3gBsD9M78fbLKRzKPG7oRiMjKqWIaTL3qN0vGhqQ/s320/Naushaba.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <br /> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; font-style: inherit; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">ঢাকা:</strong> নিরাপদ সড়কের দাবিতে সড়কে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে নানা গুজব আর ভুল তথ্যে সয়লাব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক। আজ শনিবার (৪ আগস্ট) দুপুরে আন্দোলন চলাকালীন ‘ঢাকা অ্যাটাক’ চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ ফেসবুক লাইভে আসেন। লাইভে তিনি হাঁপাতে হাঁপাতে কান্নামুখর হয়ে বলতে থাকেন জিগাতলায় একজনের চোখ তুলে ফেলা ও চার জনকে মেরে ফেলার ঘটনা। দেখে মনে হয়, যেন নিজের বাসার নিচে এই অভিনেত্রী মাত্রই দেখে এসেছেন এই চোখ তুলে নেওয়ার ঘটনা!</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> ঘটনার পরপরই তুমুল আলোচিত হয় পরিচিত এই অভিনেত্রীর ভিডিওটি। বিকেল সাড়ে ৫টায় ভিডিওটিতে সাত হাজারের বেশি লাইক ও তিন হাজার সাতশ শেয়ার ছিল। যদিও খোঁজ নিয়ে নওশাবার বর্ণিত এই ঘটনার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> এদিকে, ঘটনার পর সারাবাংলা থেকে অভিনেত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ঘটনার সময় আমি ধানমন্ডি ছিলাম না, ছিলাম উত্তরায়। এক বন্ধুর কাছ থেকে ঘটনাটি শুনেই লাইভ দিয়েছি।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> সারাবাংলা’কে নওশাবা বলেন, ‘শুরু থেকেই কয়েকদিন আমি আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছিলাম। কয়েকজন ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল। তাদেরই একজন আমাকে ফোন দিয়ে এই খবরটি জানায়। আমাকে ফোন দিয়ে জানানোর পর আমি ঘটনাটি সবাইকে জানিয়েছি। আমি এর বেশি আর কিছু বলতে পারব না।’</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> এ সময় সারাবাংলা থেকে তাকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার বরাত দিয়ে চোখ উঠিয়ে নেওয়া ও মারা যাওয়ার খবরটি দেওয়া যাবে কি না। জবাবে তিনি বলেন, ’না। আমি যেমনটা অন্যের কাছ থেকে জেনেছি, তেমনটাই দিয়েছি।’</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> অথচ ফেসবুক লাইভে নওশাবা বলেন, ‘জিগাতলায় আমাদের ছোট ভাইদের একজনের চোখ তুলে ফেলা ও চার জনকে মেরে ফেলা হয়েছে। একটু আগে ওদেরকে অ্যাটাক করা হয়েছে। ছাত্রলীগের ছেলেরা সেটা করেছে। প্লিজ-প্লিজ ওদেরকে বাঁচান। তারা জিগাতলায় আছে। আপনারা এখনই রাস্তায় নামবেন ও আপনাদের বাচ্চাদের নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাবেন, এটা আমার রিকোয়েস্ট। বাচ্চাগুলো নিরাপত্তাহীনতায় আছে। যে পুলিশরা আছেন, আপনারা অবশ্যই নিজেদের বাচ্চাদের প্রোটেকশন দেন। আপনারা প্লিজ কিছু একটা করেন। আপনারা সবাই একসাথে হোন। আমি এ দেশের মানুষ, এ দেশের নাগরিক হিসেবে আপনাদের কাছে রিকোয়েস্ট করছি।’</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> এদিকে, ভুল তথ্য ছড়ানোর কারণে নওশাবার লাইভ নিয়ে ফেসবুকে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #2f302e; font-family: SolaimanLipi, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 10px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify; vertical-align: baseline;"> <br /></div> </div>

ঢাকা:  নিরাপদ সড়কের দাবিতে সড়কে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে নানা গুজব আর ভুল তথ্যে সয়লাব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক। আজ শনিবার...

আরও পড়ুন »

ছোটদের সঙ্গে নিয়ে শাহবাগ দখলে নিলো বড়রা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhpkbhkqn48udubp0huCfdQSz0eeQ4svJFZp9rOgsUjUv_kY6LbhsRQ27AeaIvFm30IxFkRCMETAvc0Q2pcSexIA9HGg65VcBjS8bhS2GDg1aSNMZt6_WOb19d-4j-j9aXj5xaZxqZoAPs/s1600/image-47997-1533108855.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="720" data-original-width="960" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhpkbhkqn48udubp0huCfdQSz0eeQ4svJFZp9rOgsUjUv_kY6LbhsRQ27AeaIvFm30IxFkRCMETAvc0Q2pcSexIA9HGg65VcBjS8bhS2GDg1aSNMZt6_WOb19d-4j-j9aXj5xaZxqZoAPs/s320/image-47997-1533108855.jpg" width="320" /></a></div> <br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; text-align: justify;">ক্রমেই ফুসছে রাজধানী। এবার ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা শাহবাগ দখলে নিয়েছে। তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন অভিভাবকরাও। এতে বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। </span><br /> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; margin-bottom: 10px; text-align: justify;"> </div> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; text-align: justify;">বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ধানমন্ডি-সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় অবস্থান নেয়া শিক্ষার্থীদের স্রোত শাহবাগ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় আশাপাশের সড়কে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।</span><br /> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; margin-bottom: 10px; text-align: justify;"> </div> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; text-align: justify;">এরপরে তাদের সঙ্গে সংহতি জানাতে সড়কে নেমে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।</span><br /> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; margin-bottom: 10px; text-align: justify;"> </div> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; text-align: justify;">ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফয়েজ উল্লাহ আরটিভি অনলাইনকে বলেন, শিক্ষার্থীরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছে। আমরা এখানে এসেছি তাদের আন্দোলনে সংহতি জানাতে। আমরা নিরাপদ সড়কের দাবিতে এসেছি। আমরা অবিলম্বে নৌমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই।</span><br /> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; margin-bottom: 10px; text-align: justify;"> </div> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; text-align: justify;">ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজের নিলয় অনন্যা জানান, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান শুধুমাত্র নিজের স্বার্থসিদ্ধি উদ্ধারের জন্য খুনিদের বাঁচাতে চেষ্টা করছেন। তিনি পদত্যাগ না করলে আমরা রাজপথ ছাড়বো না।</span></div>

ক্রমেই ফুসছে রাজধানী। এবার ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা শাহবাগ দখলে ন...

আরও পড়ুন »

যশোরের সেই শোভাযাত্রা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiqlvA45XFq1tFilExENkvwCGDQoDb4nqXL1Cq7Er7wTI9MGGFQRqMlPvLP8Qb4TiHw-JOCKN3-_Dre6eEnr36oQvflrLch-Cg5WC5OTIiynT29Do6c3eNfccw_h9SQ8FttYyOCNNK54Hc/s1600/c8c7bb57464cf20476f4b19435577781-58ea9724be97b.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="402" data-original-width="319" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiqlvA45XFq1tFilExENkvwCGDQoDb4nqXL1Cq7Er7wTI9MGGFQRqMlPvLP8Qb4TiHw-JOCKN3-_Dre6eEnr36oQvflrLch-Cg5WC5OTIiynT29Do6c3eNfccw_h9SQ8FttYyOCNNK54Hc/s320/c8c7bb57464cf20476f4b19435577781-58ea9724be97b.jpg" width="253" /></a></div> <span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;"> ১৯৮৫ সালের ১৪ এপ্রিল (বাংলা ১৩৯২ সন) পয়লা বৈশাখের ভোরে দেশের প্রত্যন্ত জেলা শহর যশোরে বের হয়েছিল এক বর্ণিল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার শ চারেক অংশগ্রহণকারীর পক্ষে তখন অনুমান করা সম্ভব ছিল না, পরের বছরগুলোয় এটা কীভাবে দ্রুত জেলার সীমানা ডিঙিয়ে যাবে এবং বাংলা বর্ষবরণের এক প্রধান ঐতিহ্যের জন্ম দেবে।</span><br style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;" /><span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;">বাঘ, দৈত্য, ভূতের মুখোশ পরে যশোরের চারুপীঠ চত্বর থেকে বের হওয়া সেই শোভাযাত্রা ছোট পরিসরের হলেও এর সঙ্গে অনেক মিল আজকের দিনের রাজধানীর শাহবাগ-রমনা এলাকায় চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বের হওয়া বিশাল বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রার। গত বছর ইউনেসকোর বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মর্যাদা লাভ করেছে মঙ্গল শোভাযাত্রা, যার বীজ আসলে লুকানো ৩২ বছর আগে যশোরের ওই ছোট্ট শোভাযাত্রাটিতে।</span><br style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;" /><span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;">ওই শোভাযাত্রার অন্যতম উদ্যোক্তা চারুপীঠ আর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুব জামিল শামীম। তিনি গত শুক্রবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘১৯৮৫ সালে চারুপীঠের উদ্যোগেই বাংলাদেশে প্রথম বর্ষবরণের শোভাযাত্রা হয়েছিল। পরের বছর যশোরের বিভিন্ন সংগঠনের অংশগ্রহণে এটি আরও জমকালো আকার নেয়। কয়েক বছর পরে ১৯৮৯ সালে আমি ঢাকার চারুকলা ইনস্টিটিউটে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে হরেক রঙের মুখোশ তৈরি করিয়ে রাজধানী শহরে প্রথম শোভাযাত্রা বের করার উদ্যোগ নিই। ওই উদ্যোগে লোকশিল্প গবেষক তরুণ ঘোষ অগ্রগামী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরের বছর ১৯৯০ সালে চারুশিল্পী পর্ষদ চারুকলা ইনস্টিটিউটের শোভাযাত্রার নিয়ন্ত্রণ নেয়। তরুণ ঘোষের নকশায় তখন অপরূপ পোস্টার ছাপানো হয়। শুরুতে যশোরে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা, পরে ঢাকায় আনন্দ শোভাযাত্রা ও শেষে “মঙ্গল শোভাযাত্রা” নামকরণ করা হয়। ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াহিদুল হক ও শিল্পী এমদাদ হোসেন “মঙ্গল শোভাযাত্রা” নামকরণের প্রস্তাব দেন। অচিরেই তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গল শোভাযাত্রা, জাতীয় উৎসবে রূপ নিল।’</span><br style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;" /><span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;">শিল্পী তরুণ ঘোষ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরাও বাঙালির উৎসবের জন্য উপকরণ খুঁজছিলাম। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চেয়ে উৎসবের সাংস্কৃতিক দিকটিই আসলে মূল বিবেচ্য ছিল।’</span><br style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;" /><span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;">যশোরের চারুপীঠের ওই শোভাযাত্রা এখনো তেমনি উদ্দীপনা নিয়েই বের হয়। এর পাশাপাশি যশোরের আরও কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠন শোভাযাত্রা বের করে।</span><br style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;" /><span style="background-color: #f0f0ed; font-family: kiron, SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 18px; text-align: justify;">চারুপীঠ আর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সভাপতি হারুন-অর-রশীদ প্রথম আলোকে বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারির প্রভাতফেরিতে সাদা-কালো পোশাকে খালি পায়ে আমরা গভীর শোক পালন করি। ঠিক তার উল্টো অনাবিল আনন্দ, উৎসাহ আর উদ্দীপনায় বাংলা বর্ষবরণ উদ্যাপনের লক্ষ্যে যশোরে বর্ষবরণ শোভাযাত্রার সূচনা করা হয়েছিল। ওই শোভাযাত্রা মৌলবাদী গোষ্ঠীকে প্রতিহত করে গোটা যশোরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। এখন ঐক্যবদ্ধ করছে গোটা দেশকে।</span></div>

 ১৯৮৫ সালের ১৪ এপ্রিল (বাংলা ১৩৯২ সন) পয়লা বৈশাখের ভোরে দেশের প্রত্যন্ত জেলা শহর যশোরে বের হয়েছিল এক বর্ণিল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার ...

আরও পড়ুন »

আমাকে JESSORE ফিরিয়ে দিন, নাহলে মুছে ফেলুন এই নাম!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibglg521_wNY96AZDaf4x-MizQwrJHLAcdvGC4QBifSxBkQgx0vsNuiDOMquJ9mnkopwUYFD2dEaLT46sIZUIViNPg7DD9Rv3MMu50Pq7YJRW7s9jWIKY0iYYDXnfltBPAo9G9B-ualq4/s1600/144020418052448.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="655" data-original-width="1080" height="194" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibglg521_wNY96AZDaf4x-MizQwrJHLAcdvGC4QBifSxBkQgx0vsNuiDOMquJ9mnkopwUYFD2dEaLT46sIZUIViNPg7DD9Rv3MMu50Pq7YJRW7s9jWIKY0iYYDXnfltBPAo9G9B-ualq4/s320/144020418052448.jpeg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কোলকাতা। ১৭৭২ সালে কোলকাতা কে রাজধানী করার পর থেকে ব্রিটিশ ভারত কে জেলা অনুযায়ী ভাগ করে শাসন করার পরিকল্পনা করা হয়। প্রথম জেলা হিসাবে যশোরকে ১৭৮১ সালে ঘোষনা করা হলেও যশোরকে ১৭৬৫ সাল থেকেই স্বতন্ত্র অঞ্চল হিসাবে বিবেচনা করে আসে ব্রিটিশরা। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> রাজা প্রতাপাদিত্যের যশোর রাজ্য প্রথম জেলা হিসাবে খুলনা বিভাগের অধিকাংশ অংশ যশোরের অধীনে আসে। যশোরের মহকুমা শহর ছিল আজকের বিভাগীয় শহর খুলনা। ১৮৮৯ সালে খুলনাকে জেলায় উত্তীর্ণ করা হয়। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> আর আজকের বাংলাদেশের প্রথম দুটি পৌরসভা হল ঢাকা এবং যশোর। ১৮৬৪ সালে এই দুটি পৌরসভা করা হলেও ভাগ্যের বিড়ম্বনায় যশোর আজ ১৫৪ বছর ধরে পৌরসভা হিসাবেই রয়ে গিয়েছে। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> দিন বলেছে, যুগ পার হয়েছে। যশোর কালেক্টরেটের ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিম বাবুর লেখা গান ভারতের জাতীয় গান হয়েছে। শুধু যশোর রয়ে গেছে সেই আগের মতই। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> খুলনা এখন সিটি কর্পোরেশন। বরিশাল, সিলেট, রংপুর,  কুমিল্লা আজ সিটি কর্পোরেশন। যশোর আজো সেই পুরাতন পৌরসভা রয়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দিলেন দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসলে যশোর পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশন করা হবে। দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হতে আর কয়েক মাস। উৎসুক নির্বোধ যশোরবাসী শুধু আশায় বুক বাধে। কেউ কথা রাখেনি। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> তবে হ্যা। যশের শহর "যশোহর" এর নামের বানান পরিবর্তন করে যশোর করা হয়েছে। শুনতেছি ইংরেজি Jessore থেকে Jashore করার কাজ তুমুল গতিতে এগিয়ে। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> হাসব না কাঁদব?  ঢাকা এবং কোলকাতার মত দুটি মেট্রোপলিটন সিটির মাঝে অবস্থান যশোরের। সর্ববৃহৎ ভূমি বন্দর বেনাপোল আজো বাংলাদেশকে তার আয় তুলে দিচ্ছে। বিসিক শিল্প নগরীরর জমি শেষ হয়ে গেছে ১৯৮০ সালের পরেই। আজো শিল্প স্থাপনে করা হয়নি কোন স্পেশাল জোন। নোয়াপাড়া নদীবন্দর ঘিরে গড়ে উঠা শত শত শিল্প কারখানা এখন শুন্য। নেই কর্মব্যস্ততা।  নিশ্চল কলকারখানা। হাজার হাজার একর জমি পড়ে আছে জেজেয়াই, কার্পেটিং মিল, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিল, আলফা টোবাকোর মত প্রতিষ্ঠানে। নেই কোন পরিকল্পনা।। অথচ রাজনীতি থেমে নেই। নির্বাচনের আগে একেক জন নিজেকে নিজেই উন্নয়নের কারিগর তকমা দিয়ে প্রচারে ব্যাস্ত। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> যশোরবাসীর উচিত ঘুম থেকে জেগে উঠা। কেউ আপনাদের সাথে নেই। হ্যা, মেডিকেল কলেজ একটা হয়েছে বটে। হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সফটওয়্যার পার্ক। কিন্তু এগুলা কি যশোরের জন্য? পুরাতন জেলা হিসাবে ১৪ টা জেলায় একটা করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার কথা। সেই কোটায় যশোর একটা পেয়েছে। প্রতি জেলায় মেডিকেল কলেজ ও সফটওয়্যার পার্ক  হবার কথা সেই কোটায় পেয়েছে যশোর। </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: latoregular, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 15px; margin-bottom: 24px; text-align: justify;"> তাহলে ব্রিটিশ ভারতের প্রথম জেলা, প্রথম স্বাধীনতা এনে দেয়া এই জেলার জন্য আলাদা ভাবে কি করা হয়েছে? হ্যা, ব্রিটিশরা ১৯৪৭ সালে যশোরকে ভেঙ্গে বনগাঁ সহ কিছু অংশ দিয়েছে ভারত কে। আর এর পর যশোরকে ভেঙ্গে একেকটি নতুন নতুন জেলা করা হয়েছে। সর্বশেষে নামটাও কেড়ে নেয়া হল। বাহ। চলুক। ভালই চলছে। আমার মনে হয় যশোর নাম টা মুছে দেয়া এখন সময়ের দাবি। </div> </div>

ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কোলকাতা। ১৭৭২ সালে কোলকাতা কে রাজধানী করার পর থেকে ব্রিটিশ ভারত কে জেলা অনুযায়ী ভাগ করে শাসন করার পরিকল্পনা করা হ...

আরও পড়ুন »

কুমিল্লা ছাড়া সবগুলোর প্রস্তাবিত বানান ভুল!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGHdybkpPk0yHX38UgO1cgQ5s07Ppp_-WslMxfIeP91CYj3KkGGjctrJD4g1mveGDZI0LrftXrICyVquRSAXjnpGdxFJ22uWlNgpWqejfFZ_4Zp7bI38M8wYAFt0T05at5WvNsJAteqhg/s1600/29572664_541045852928623_598978996559464240_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="565" data-original-width="720" height="251" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGHdybkpPk0yHX38UgO1cgQ5s07Ppp_-WslMxfIeP91CYj3KkGGjctrJD4g1mveGDZI0LrftXrICyVquRSAXjnpGdxFJ22uWlNgpWqejfFZ_4Zp7bI38M8wYAFt0T05at5WvNsJAteqhg/s320/29572664_541045852928623_598978996559464240_n.jpg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> বাংলাদেশের পাঁচটি জেলার নামের ইংরেজী বানান 'সংশোধন' করা হবে, এবং জেলাগুলো হচ্ছে বগুড়া, বরিশাল, চট্টগ্রাম, যশোর ও বরিশাল। আমি প্রস্তাবিত বানান লক্ষ করে দেখলাম একমাত্র কুমিল্লা ছাড়া বাকী নামগুলোর বানান ভুল।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> যশোহর জেলার নাম 'Jessore' থেকে 'Jashore' করা হচ্ছে। Jashore নামের উচ্চারণ হবে 'জাশৌর' বা 'যাশৌর', যা মোটেও যশোর নয়। 'যশোর' উচ্চারণ ধারণ করতে হলে ইংরেজীত বানান হবে 'Joshor'.</div> <div class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px;"> বগুড়া জেলার ইংলিশ বানান 'Bogra' থেকে 'Bagura' করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবটি ইডিয়েটিক (idiotic) বা নির্বুদ্ধিক। কারণ, 'Bogra' যেমন বাংলা 'বগুড়া' উচ্চারণ দেয় না, তেমননি 'Bagura'ও দেয় না।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> প্রতিষ্ঠিত Bogra বানানের উচ্চারণ হলো 'বোগরা' এবং প্রস্তাবিত 'Bagura' বানানের উচ্চারণ হবে 'বাগুরা' - যাদের কোনোটাই কিন্তু 'বগুড়া' নয়। তো, একটি ভুল বাতিল করে আরেকটি ভুল বানান লেখার কী অর্থ থাকতে পারে?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> 'বগুড়া' শব্দের ইংরেজি সঠিক বানান হবে 'Bogurha' (ব-গু-ড়া = Bo-gu-rha), কিন্তু আমার কথা কে শুনবে!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> একইভাবে, বরিশালের প্রতিষ্ঠিত বানান Barisal থেকে করা হয়েছে Barishal, যার উচ্চারণ হবে বারিশাল। কিন্তু হওয়া উচিত ছিলো Borishal.</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> চট্টগ্রামের নাম 'Chittagong' পরিবর্তন করার অর্থ দেখি না। কারণ, এই জেলাকে চট্টগ্রাম ও চিটাগাং দু'টিই বলা হয়। তবুও, যদি 'চট্টগ্রাম' নামটির ইংরেজি বানান লিখতে হয়, 'Chattagram' কোনোক্রমেই সঠিক নয়। 'Chattagram' এর উচ্চারণ হবে 'চাট্টাগ্রাম', যা মোটেও 'চট্টগ্রাম' নয়। চট্টগ্রামের ইংরেজী বানান হবে 'Chottogram'.</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> কুমিল্লা নামের ইংরেজী বানান 'Comilla' থেকে 'Kumilla' করা হচ্ছে। একমাত্র এটিই ঠিক আছে, অন্য সবগুলো ভুল।</div> </div> </div>

বাংলাদেশের পাঁচটি জেলার নামের ইংরেজী বানান 'সংশোধন' করা হবে, এবং জেলাগুলো হচ্ছে বগুড়া, বরিশাল, চট্টগ্রাম, যশোর ও বরিশাল। আমি প...

আরও পড়ুন »

যশোর জেলার নাম পরিবর্তন এর সিদ্ধান্তের বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতীবাদ এর ঝড়

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="float: left; margin-right: 1em; text-align: left;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><br /></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirNdb_8SJnmhndg3zVFINhdMgohHYxm_npi0B3qr3FTHPVsv3bX47U6Z7N3yY446EYE6sAk6dX7tprwUU2UOJdG_aHphuCLYUnVyA3BKlvIKKaeJ0vdHhaY8PGaJMd5SUBYMtccCVmwVg/s1600/JESSORE.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="597" data-original-width="550" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirNdb_8SJnmhndg3zVFINhdMgohHYxm_npi0B3qr3FTHPVsv3bX47U6Z7N3yY446EYE6sAk6dX7tprwUU2UOJdG_aHphuCLYUnVyA3BKlvIKKaeJ0vdHhaY8PGaJMd5SUBYMtccCVmwVg/s320/JESSORE.gif" width="294" /></a></div> <span style="font-size: 12.8px; text-align: left;">যশোর জেলার নাম পরিবর্তন এর সিদ্ধান্তের বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে </span><span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; text-align: left;">প্রতীবাদ</span><span style="font-size: 12.8px; text-align: left;"> এর ঝড় তুলেছে যশোরবাসি। যশোর </span><span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; text-align: left;">এটা কোন নাম নয় একটা ঐতিহ্য। যে নামটা জরিয়ে আছে আলেন গিনসবারগ এর September on jessore road কবিতায়। যেই যশোর রোড বহন করে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন এর স্মৃতি, "৭১ এর নিপীরিত মানুষের মুক্তির পথ। যশোর এর সকল স্তরের মানুষ এই সিদ্ধান্তের বিপক্ষে মত প্রকাশ করেছে। সামাজিক </span><span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; text-align: left;">যোগাযোগ মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতীবাদ জানিয়েছে যশোর এর মানুষ এছাড়া যশোর এর সব ফেসবুক পেজ,গ্রুপ এই সিদ্ধান্তের বিপক্ষে প্রতীবাদ এর ঝড় তুলেছে।তাঁদের দাবী Jessore নাম এর বানান এর মধ্যে জড়িয়ে আছে ঐতিহ্য তাই তারা  এই ঐতিহ্যের কোন ধরনের পরিবর্তন চাই না।</span></td></tr> </tbody></table> </div>

যশোর জেলার নাম পরিবর্তন এর সিদ্ধান্তের বিপক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে  প্রতীবাদ  এর ঝড় তুলেছে যশোরবাসি। যশোর  এটা কোন নাম নয় একটা ঐতিহ...

আরও পড়ুন »

২২ মার্চ সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরে সব ধরনের ব্যাগ বহন নিষিদ্ধ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="td-featured-image-rec" style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px;"> <div class="td-post-featured-image td-modal-image" style="box-sizing: border-box; position: relative;"> <img alt="" class="entry-thumb" height="366" sizes="(max-width: 640px) 100vw, 640px" src="https://i1.wp.com/padmanews24.com/wp-content/uploads/2018/03/Sahadat-22-March-Ban-BAG.jpg?fit=640%2C366&ssl=1" srcset="https://i1.wp.com/padmanews24.com/wp-content/uploads/2018/03/Sahadat-22-March-Ban-BAG.jpg?w=700&ssl=1 700w, https://i1.wp.com/padmanews24.com/wp-content/uploads/2018/03/Sahadat-22-March-Ban-BAG.jpg?resize=300%2C171&ssl=1 300w, https://i1.wp.com/padmanews24.com/wp-content/uploads/2018/03/Sahadat-22-March-Ban-BAG.jpg?resize=324%2C185&ssl=1 324w" style="border: 1px solid rgb(234, 234, 234); box-sizing: border-box; display: block; height: auto; margin-bottom: 10px; max-width: 100%; width: 649.297px;" title="asaduzzaman" width="640" /></div> </div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 1.5em; margin-bottom: 16px;"> স্বল্পন্নোত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ উপলক্ষে ২২ মার্চ জাতীয়ভাবে গ্রহণ করা হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ঢাকা সহ সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরে সকল প্রকার ব্যাক-প্যাকসহ সব ধরনের ব্যাগ বহন নিষিদ্ধ থাকবে।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 1.5em; margin-bottom: 16px;"> মঙ্গলবার সচিবালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। এর আগে এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 1.5em; margin-bottom: 16px;"> তিনি বলেন, আমরা ওই দিন দেশব্যাপী এ অনুষ্ঠানে যেকোনো ধরনের নাশকতা এড়াতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পিঠে এক প্রকার ব্যাগ বহন করা হয় যেটা ছাত্র বা যুবক শ্রেণীর ব্যক্তিরা এটা ব্যবহার করে। অনুষ্ঠানের দিন এ ধরনের কোনো ব্যাক-প্যাকসহ কোনো রকম ব্যাগ বহন করতে দেব না।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 1.5em; margin-bottom: 16px;"> ধারলো বস্তু, দাহ্য পদার্থ বা আগুন জ্বলাতে পারে এমন বস্তুও বহন করতে দেয়া হবে না। কারণ সারাদেশে এ দিন বিরাট জনবহুল সমাবেশ হবে। এজন্য আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #222222; font-family: "noto sans bengali", sans-serif; font-size: 15px; line-height: 1.5em; margin-bottom: 16px;"> ওইদিন বাংলাদেশ সচিবালয়ে বেলা ৩টার পর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। যারা প্রবেশ করে ভেতরে অবস্থান করবেন, তারাও বের হতে পারবেন না বলে জানান তিনি।</div> </div>

স্বল্পন্নোত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ উপলক্ষে ২২ মার্চ জাতীয়ভাবে গ্রহণ করা হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক ন...

আরও পড়ুন »

পদ্মা সেতুতে বসল তৃতীয় স্প্যান

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6U6ZpOJ2WRf3cwwxOuMiEUVtT4HGBijN7WaYnhAUO2Vb_N6VMlOg81EVtC1Mwx4rgIjxGt1-GLGt5UhnIJJ1J8fFFQ-EC2SbFhYndMJnR0GcBcvzqMrnqkNbrKEocxPqI7Z1gc_krgJw/s1600/8899328875c7dcbaf901ffc689b9d850-5aa4cf5063cf5.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="358" data-original-width="640" height="179" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6U6ZpOJ2WRf3cwwxOuMiEUVtT4HGBijN7WaYnhAUO2Vb_N6VMlOg81EVtC1Mwx4rgIjxGt1-GLGt5UhnIJJ1J8fFFQ-EC2SbFhYndMJnR0GcBcvzqMrnqkNbrKEocxPqI7Z1gc_krgJw/s320/8899328875c7dcbaf901ffc689b9d850-5aa4cf5063cf5.jpg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; padding-bottom: 10px; text-align: justify;"> প্রথম ও দ্বিতীয় স্প্যানের পর তৃতীয় স্প্যান বসানো হল পদ্মা সেতুতে। রোববার সকালে জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর তৃতীয় স্প্যান বসানো হয়। ফলে সেতুর ৪৫০ মিটার দৃশ্যমান হল।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; padding-bottom: 10px; text-align: justify;"> সেভেন-সি নামে স্প্যানটি ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিয়ারের ওপর বসানো হয়েছে বলে জানান পদ্মা সেতুর সহকারী প্রকৌশলী (মূল সেতু) হুমায়ুন কবির।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; padding-bottom: 10px; text-align: justify;"> তিনি জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তৃতীয় স্প্যান বসানো হয়েছে। এখন ওয়েল্ডিংয়ের সাহায্যে দুটি স্প্যানের জোড়া লাগানোর কাজ চলছে। ওয়েল্ডিংয়ের কাজ শেষ হতে আরও কিছু সময় লাগবে। এর পর চতুর্থ স্প্যান বসানোর জন্য ৪১ নম্বর পিয়ারটিও প্রস্তুত হচ্ছে।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; padding-bottom: 10px; text-align: justify;"> এদিন সকাল থেকেই শুরু হয় পিয়ারের ওপর স্প্যান বসানোর কাজ। ভারী ওজনের ভাসমান ক্রেনে ঝুলিয়ে রাখা স্প্যানটি বসানোর পর ওয়েল্ডিংয়ের কাজ শুরু হয়। ৩৮ ও ৩৯ নম্বর খুঁটিতে থাকা স্প্যানের সঙ্গে ওয়েল্ডিংয়ের মাধ্যমে যুক্ত হবে এই স্প্যানটি।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: SolaimanLipi; font-size: 16px; padding-bottom: 10px; text-align: justify;"> এর আগে ২০১৭ সালের অক্টোবরে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিয়ারে প্রথম স্প্যান এবং চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দ্বিতীয় স্প্যানটি ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিয়ারে বসানো হয়। প্রতিটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার এবং ওজন ৩ হাজার ১৪০ টন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দ্বিতলবিশিষ্ট কংক্রিটের এই সেতুর ৪২টি পিয়ারের ওপর এমন ৪১টি স্প্যান বসানো হবে।</div> </div>

প্রথম ও দ্বিতীয় স্প্যানের পর তৃতীয় স্প্যান বসানো হল পদ্মা সেতুতে। রোববার সকালে জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর তৃতীয় স্প্যান বসানো হয়। ফলে স...

আরও পড়ুন »

জয় বাংলা কনসার্ট ২০১৮ নতুন প্রজন্ম ফিরে যাবে ঐতিহাসিক দিনে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="headline1" style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi; font-size: 18px; margin: 0px 0px 5px; padding: 0px;"> <div class="headline1" style="margin: 0px 0px 5px; padding: 0px;"> <div class="headline1" style="margin: 0px 0px 5px; padding: 0px;"> <br /></div> <div class="reporteandentrytime" style="font-size: 14px; margin: 0px 0px 10px; padding: 0px;"> <span id="print" style="cursor: pointer; float: right; margin: 0px; padding: 0px;"></span></div> <div class="detailsimage" style="font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/proxy/AVvXsEi3pYhmdzSaekvtEyH7y36u83aCkqhi3UhfzTG6Ih_bDHNpRMxbvhyaz0HIO0RIhb2lixiNY_hEIW0Hg-zTTw83_GrwjQO_Lr_cqQWB3GW1t0aBNCQgxNBm-eM_BRh3dh0vRibYFygPUFh6cJdtN0w4BvV1CkgKyDv9W1oILm9FlwNPVsSr6aFgl6AHF-BPXFMaC_DmvNah_weo-g=" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="নতুন প্রজন্ম ফিরে যাবে ঐতিহাসিক দিনে" border="0" height="216" src="http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/assets/images/news_images/2018/03/05/1520162949.jpg" style="border: 0px; margin-top: 0px; max-width: 650px; padding: 0px;" title="নতুন প্রজন্ম ফিরে যাবে ঐতিহাসিক দিনে" width="320" /></a></div> <div class="details" style="font-size: 16px; line-height: 27px; margin: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> <div style="margin: 0px; padding: 0px;"> গত ১ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে জয় বাংলা কনসার্টের ফ্রি টিকেট রেজিস্ট্রেশন। চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত। কনসার্টে যেতে আগ্রহীরা http://ticket.youngbangla.org/ এই লিঙ্কে প্রবেশ করে ফ্রি টিকেট সংগ্রহ করতে পারবে। প্রতিবারের মতো এবারো ৭ মার্চ রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্টটি অনুষ্ঠিত হবে। স্টেডিয়ামের গেট খোলা হবে দুপুর দেড়টার সময়। শেষ হবে রাত সাড়ে ১০টার সময়।</div> <div style="margin: 0px; padding: 0px;"> এই প্রজন্মকে ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭ মার্চে ফিরিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় নিয়ে আবারও ফিরে এলো তারুণ্যের জয়গানে মুখর ‘জয় বাংলা কনসার্ট’। আদলটা ভিন্ন হলেও  বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্দেলিত হবে তারুণ্য। গত তিন বছরের মতো এবারো ৭ মার্চ আর্মি স্টেডিয়াম মেতে উঠবে তারুণ্যের জয় গানে। সেন্টার ফর রিসার্চের (সিআরআই) অঙ্গ প্রতিষ্ঠান দেশের সবচেয়ে বড় ইয়ুথ প্লাটফর্ম ইয়ং বাংলার আয়োজনে এবারো ৬০ হাজারের বেশি তরুণ-তরুণী মাতবে জয় বাংলা কনসার্টে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের দিনটিকে স্মরণ করে বিগত তিন বছর ধরে এই কনসার্টের আয়োজন করে আসছে ইয়ং বাংলা। এই আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে দৈনিক ইত্তেফাক।</div> <br style="margin: 0px; padding: 0px;" /> <div style="margin: 0px; padding: 0px;"> নিজস্ব গান ছাড়াও ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গাওয়া গানগুলো নিজেদের মতো করে গায় দেশের নামীদামি ব্যান্ডগুলো। বরাবরের মতো এবারো কনসার্ট মাতাতে স্টেজে থাকছে দেশের বিখ্যাত ব্যান্ড পাওয়ারসার্জ, লালন, চিরকুট, আর্বোভাইরাস, ক্রিপটিক ফেইট, শূন্য, নেমেসিস ও আর্টসেল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণ উদযাপন ও তাত্পর্য তুলে ধরতে এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়।</div> <br style="margin: 0px; padding: 0px;" /> <div style="margin: 0px; padding: 0px;"> গত বছর স্টেডিয়ামে এই কনসার্ট উপভোগ করেছে ৬০ হাজার মানুষ। লাইভ টেলিভিশনে কনসার্টটি দেখেছে আরো ৯০ হাজার মানুষ। ঐতিহাসিক এই দিনটি উদযাপনে হাজার হাজার তরুণ এ বছরও উপস্থিত হবে আর্মি স্টেডিয়ামে।</div> <br style="margin: 0px; padding: 0px;" /> <div style="margin: 0px; padding: 0px;"> কনসার্টের পাশাপাশি ইয়ং বাংলা দেশের তরুণ সমাজকে সংগঠিত করতে আরো বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এরমধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ হলো ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’। ২০১৫ সাল থেকে ইয়ং বাংলার সঙ্গে সম্পৃক্ত তরুণদের দেশের প্রতি আত্মত্যাগের নিরিখে প্রদান করা হচ্ছে এই অ্যাওয়ার্ড। ভিশন ২০২১ ইন্টার্নশিপ স্কিমের অধীনে প্রথমবারের মতো ইয়ং বাংলা সুযোগ করে দিয়েছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইন্টার্নশিপ করার। ২০১৬ সালে এই স্কিম চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক তরুণ-তরুণীকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে সরকারি কাজ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতে সক্ষম হয়েছে ইয়ং বাংলা। বর্তমানে সরকারি মন্ত্রণালয় ছাড়াও মাইক্রোসফটের মতো প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানেও ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে ৩৫০ জন শিক্ষার্থী। ইয়ং বাংলা এসব কার্যক্রমের পাশাপাশি ২ লাখ শিক্ষার্থীকে আইটি ক্ষেত্রে দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য কাজ করছে। সরকারের আইসিটি বিভাগকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী ২ লাখ ১০ হাজার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের আইটি ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার কাজ চলছে। শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের মাধ্যমে দেশের ২০০১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকটিতে দুজন কো-অর্ডিনেটর এবং ১০ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রদানের মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালনা করবে ইয়ং বাংলা। আইসিটি বিভাগের সহায়তায় ২৪ হাজার এমন স্বেচ্ছাসেবকদের ল্যাব পরিচালনার জন্য ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণ প্রদান করবে ইয়ং বাংলা।</div> </div> </div> </div> </div> <!-- Blogger automated replacement: "https://blogger.googleusercontent.com/img/proxy/AVvXsEi3pYhmdzSaekvtEyH7y36u83aCkqhi3UhfzTG6Ih_bDHNpRMxbvhyaz0HIO0RIhb2lixiNY_hEIW0Hg-zTTw83_GrwjQO_Lr_cqQWB3GW1t0aBNCQgxNBm-eM_BRh3dh0vRibYFygPUFh6cJdtN0w4BvV1CkgKyDv9W1oILm9FlwNPVsSr6aFgl6AHF-BPXFMaC_DmvNah_weo-g=" with "https://blogger.googleusercontent.com/img/proxy/AVvXsEi3pYhmdzSaekvtEyH7y36u83aCkqhi3UhfzTG6Ih_bDHNpRMxbvhyaz0HIO0RIhb2lixiNY_hEIW0Hg-zTTw83_GrwjQO_Lr_cqQWB3GW1t0aBNCQgxNBm-eM_BRh3dh0vRibYFygPUFh6cJdtN0w4BvV1CkgKyDv9W1oILm9FlwNPVsSr6aFgl6AHF-BPXFMaC_DmvNah_weo-g=" --><!-- Blogger automated replacement: "https://images-blogger-opensocial.googleusercontent.com/gadgets/proxy?url=http%3A%2F%2Fwww.ittefaq.com.bd%2Fprint-edition%2Fassets%2Fimages%2Fnews_images%2F2018%2F03%2F05%2F1520162949.jpg&container=blogger&gadget=a&rewriteMime=image%2F*" with "https://blogger.googleusercontent.com/img/proxy/AVvXsEi3pYhmdzSaekvtEyH7y36u83aCkqhi3UhfzTG6Ih_bDHNpRMxbvhyaz0HIO0RIhb2lixiNY_hEIW0Hg-zTTw83_GrwjQO_Lr_cqQWB3GW1t0aBNCQgxNBm-eM_BRh3dh0vRibYFygPUFh6cJdtN0w4BvV1CkgKyDv9W1oILm9FlwNPVsSr6aFgl6AHF-BPXFMaC_DmvNah_weo-g=" -->

গত ১ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে জয় বাংলা কনসার্টের ফ্রি টিকেট রেজিস্ট্রেশন। চলবে ৬ মার্চ পর্যন্ত। কনসার্টে যেতে আগ্রহীরা http://ticket...

আরও পড়ুন »

যশোরের মিনি চাইনিজ ও রেস্টুরেন্ট গুলোতে আলো আধারের মাঝে চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4zWwduDsKZA9g7FuDtwYwXa0BNDq1OOdyYucOZme5degUag3D0hLgwFTUYt3oxufVb8IkdANSbrx1vucKnIQ2iWVkKaSs92XcuYQCZghXq3QKKmN9Qk3Mu-r_HaT8_2MiExEwRvEXIbg/s1600/roof04.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em; text-align: left;"></a></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-bottom: 6px; text-align: left;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLnWEMl_TXMuzoRHUVSsRsB8CY-wU4GI5c5_NQi-G_uzt8tDZ_DDOX1-jeeoNdP_2l1yqnh_Chhd5J1VBZkoKVXUQx4eKrIpWR0ZYbyM3FwUKyVtWVgALgKfojMURVmJxnv2dlAvKLRBU/s1600/roof04.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="1000" height="128" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLnWEMl_TXMuzoRHUVSsRsB8CY-wU4GI5c5_NQi-G_uzt8tDZ_DDOX1-jeeoNdP_2l1yqnh_Chhd5J1VBZkoKVXUQx4eKrIpWR0ZYbyM3FwUKyVtWVgALgKfojMURVmJxnv2dlAvKLRBU/s320/roof04.jpg" width="320" /></a></div> <div style="text-align: left;"> <br /></div> <div style="text-align: left;"> যশোরের মিনি চাইনিজ এবং ফার্স্টফুড দোকানের আড়ালে চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ। আলো-আঁধারির মাঝে ছোট ছোট কেবিন তৈরি করে শহরের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে অসংখ্য মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও ফাস্টফুডের দোকান। ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা এসব রেস্টুরেন্টের প্রধান আয় আগতদের কাছে থেকে পাওয়া ‘ওয়েটিং বিল’। স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি পড়–য়া ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস চলাকালীন ‘ওয়েটিংয়ের’ নামে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার সুযোগ করে দেয়া হচ্ছে। শহরের অলিতে-গলিতে গজিয়ে ওঠা এসব মিনি চাইনিজ ও ফাস্টফুডের দোকান নিয়ে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন। স্থানীয় প্রভাবশালী ও পুলিশকে ম্যানেজ করে চলে বলে এসবের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মুখ খোলার সাহস করেন না কেউ। যদিও ইতমধ্যে অসামাজিক কার্যকালাপের জন্য যশোর শহরের গাড়িখানা রোজের ওয়ালটোনের পেছনে ধানসিড়ি নামক মিনি চাইনিজে ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালিয়ে কেবিন গুলো ভেঙ্গে দেয়। এমনি ভাবে অভিযান চলেছে শহরের প্রাণকেন্দ্র দড়াটানায় অবস্থিত সাকো ডে লাইটেও। কিন্তু তাতে থেমে নেয় অন্য মিনি চাইনিজ এবং ফার্স্টফুডের মালিকরা।</div> </div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin-top: 6px;"> অনুসন্ধানে জানা গেছে, শহরের বিভিন্ন এলাকার অলি-গলিতে ব্যাঙের ছাতার মতো গজে উঠেছে মিনি চাইনিজ ও ফাস্টফুডের দোকান। বাহ্যিক দৃষ্টিতে অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এসব রেস্টুরেন্টের ভিতরে কী আছে তার খবর কেউ রাখে না। বেশিরভাগ দোকানের ভিতরে ছোট ছোট কেবিন তৈরি করা। সেগুলোতে আবার পৃথক কপাট (দরজা) আছে। ভিতর থেকে সে কপাট আটকানো যায়। বাহির থেকে দেখলে বোঝার উপায় নেই যে, এসবের ভিতরে কি আছে। বিশেষ করে যশোর শহরের আরোবপুর মোড়ে ক্যাফে রাইডার্স, ঈদগাহের সামনে কুটুমবাড়ি, জেল রোডে ভোজন বিলাশ, রেল রোডের ক্যাফে মেরিয়টসহ বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্টে কেবিন বানিয়ে ঘন্টা চুক্তিতে ভাড়া দিচ্ছে উঠতি বয়সী ছেলে মেয়েদের কাছে। এ সব কেবিন গুলোতে ঘন্টা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দরে ভাড়া নেয় এসব ক্রেতারা। তারা টাকার বিনিময়ে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে বলে জানা গেছে।<br /> এ ব্যাপারে ক্যাফে ব্লুম এর দায়িত্বরত কামরুল হাসান বলেন, আমাদের ক্যাফেটি সিটি টিভি ক্যামেরার আওতায়, এখানে কোন অসামাজিক কর্মকান্ড হয় না। তিনি বলেন, কিছু কিছু ক্যাফেতে অধিক মুনাফার জন্য অসামাজিক কাজ করার সুযোগ করে দেয় সুনেছি, তবে তিনি বলেন প্রশাসনের উচিৎ এ গুলো বন্ধ করা করা।<br /> নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী বলেন, এসব রেস্টুরেন্টগুলোতে মাসোহারা নেয় না এমন কিছু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য অনেক সময় এসব রেস্টুরেন্টগুলোতে অভিযান চালায়। কিন্তু তারা অভিযানে আসার আগেই অসাধু সোর্সরা রেস্টুরেন্ট মালিকদের সংকেত দিয়ে দেয়। এছাড়া মালিকরা নির্দেশ দেয়ার সাথে সাথে রেস্টুরেন্ট আলোকিত করে ফেলি।<br /> এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ঠ শিক্ষাবীদ আব্দুল গণি বলেন, হঠাৎ করেই আমাদের সমাজ পরিবর্তন হচ্ছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে নানা মূল্যবোধ,প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের সমাজে প্রবেশ করেছে। অথচ এটাকে কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তা আমাদের জানা নেই। তিনি বলেন, একটা মূল্যবোধকে ধারণ করতে গেলে সময় লাগবে। সেই সময় এখনও অতিক্রান্ত করতে পারিনি আমরা। সে কারণেই এ ধরণের পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। এটাকে ‘বদহজম’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এসব বন্ধ করার জন্য আমাদের রেগুলেটরি এজেন্সি ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে সচেষ্ট হতে হবে। পাশাপাশি আমাদের মূল্যবোধ ও সচেতনতাকে জাগ্রত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।<br /> এ ব্যাপারে যশোরের বিশিষ্ঠ সাংবাদিক প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি একরাম-উদ-দৌলা বলেন, যশোর শহরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য মিনি চাইনিজ রেন্টুরেন্টে। এসব রেস্টুরেন্টের অধিকাংশই অনৈতিক কর্মকান্ডের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। রেস্টুরেন্টের কেবিন গুলো দেখলে মনে হয় এ যেন প্রেমকুঞ্জ তৈরী করা হয়েছে। এ জন্য ওই সব রেস্টুরেন্ট গুলোতে প্রতিনিয়ত যুবক-যুবতিদের আনাগোনা লেগে থাকে। এ সুযোগে দোকান মালিকরা কামিয়ে নিচ্ছেন অধিক মুনাফা। বাজার দরের চেয়ে ৪/৫ গুন বেশি দামে পন্য বিক্রি করে হয়ে যাচ্ছেন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। ক্রেতাদেরও কোন অভিযোগ নেই। কারণ তারা পাচ্ছেন বাড়তি নিরাপত্তার সুবিধা। তিনি বলেন প্রশাসনের উচিৎ এই অবক্ষয় থেকে সমাজকে রক্ষা করা।<br /> এ ব্যাপারে র‌্যাব-৬ এর ইন্টিলিজেন্ট জিল্লুর রহমান বলেন, যদি খাবারের ক্যাফেতে অসামাজিক কর্মকান্ড চলে তবে আমরা অবশ্যয় আমাদের কোম্পানি কমান্ডারকে নিয়ে অভিযান চালাবো।<br /> এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমান আদালতের জালাল উদ্দীন বলেন, যে সব রেস্টুরেন্টে কেবিন করে অনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করছে আমরা সে সব রেস্টুরেন্ট গুলো অভিযান চালাচ্ছি, এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন আজ থেকেই আবার অভিযান পরিচালনা করবো আমরা।</div> </div>

যশোরের মিনি চাইনিজ এবং ফার্স্টফুড দোকানের আড়ালে চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ। আলো-আঁধারির মাঝে ছোট ছোট কেবিন তৈরি করে শহরের আনাচে কানাচে...

আরও পড়ুন »